পারদর্শিতার মানদন্ড
- স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা (পিপিই) ও শোভন পোষাক পরিধান করা
- প্রয়োজন অনুয়ায়ী কাজের স্থান ও পরিবেশ তৈরি করা
- কাজের প্রয়োজন অনুয়ায়ী টুলস, ম্যাটেরিয়াল ও ইকুইপমেন্ট নির্বাচন এবং সংগ্রহ করা
- প্রয়োজন অনুয়ায়ী সম্পুরক খাদ্য সংগ্রহ করা
- কাজ শেষে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি যথাযথভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও সংরক্ষণ করা
- অব্যবহৃত মালামাল নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা
- কাজ শেষে চেক লিষ্ট অনুয়ায়ী ব্যবহৃত টুলস্ ও যন্ত্রপাতি নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করা
(ক) ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম
(খ) প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (টুলস, ইকুইপমেন্টস, মেশিন)
(গ) প্রয়োজনীয় মালামাল
(ঘ) কাজের ধারা
১. প্রয়োজনীয় উপকরণসহ সুরক্ষা পোষাক পরিধান করে নির্ধারিত গলদা চিংড়ির পুকুরে গমন করো।
২. পুকুর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে মজুদকৃত মোট চিংড়ির ওজন নির্ণয় করো।
৩. অতঃপর মজুদকৃত মোট চিংড়ির ওজনের ৫-১০% হারে মোট খাদ্যের পরিমাণ নির্ণয় করো। প্রতিদিন খাদ্য প্রয়োগের পরিমাণ= মোট মজুদকৃত চিংড়ি x বেঁচে থাকার হার (%) × প্রতিটি চিংড়ির গড় ওজন × খাদ্য প্রয়োগের মাত্রা (%)।
৪. এবার নির্ধারিত মোট খাদ্যকে দু'টি ভাগে ভাগ করে এক অংশ সকালে ও অবশিষ্ট অংশ সন্ধ্যায় ফিডিং ট্রে'র মাধ্যমে পুকুরে প্রয়োগ করো।
৫. সন্ধ্যায় খাদ্য প্রয়োগের পূর্বে ফিডিং ট্রে ভালভাবে পরীক্ষা করে দেখা কোন খাদ্য অবশিষ্ট আছে কিনা। যদি খাদ্য অবশিষ্ট থাকে তবে খাদ্য প্রয়োগের পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া আর যদি খাদ্য অবশিষ্ট না থাকে তবে খাদ্যের পরিমাণ বাড়ানো যেতে পারে।
৬. পুরো কার্যক্রমটি ধৈর্য্য সহকারে করা এবং গৃহীত কার্যক্রমটি ব্যবহারিক খাতায় লিপিবদ্ধ করো।
কাজের সতর্কতা
- খাদ্যের গুণগত মান সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। খাদ্য মানসম্পন্ন না হলে চিংড়ির খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে তারতম্য হতে পারে।
- বড় পুকুরের ক্ষেত্রে একাধিক ফিডিং ট্রে স্থাপন করতে হবে। সাধারণভাবে প্রতি একরে ৩-৪টি ফিডিং ট্রে স্থাপন করা হলে চিংড়ির খাদ্য গ্রহণে প্রতিযোগিতা কম হয় । জোয়ার-ভাটা ও
- ঋতুচক্রের সাথে খাদ্য গ্রহণের প্রবণতায় হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে সেইদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখা
আত্মপ্রতিফলন
ফিডিং ট্রেতে করে গলদা চিংড়ির পুকুরে সম্পুরক খাদ্য প্রয়োগ কৌশলে দক্ষতা অর্জিত হয়েছে/হয় নাই/আবার অনুশীলন করতে হবে।
Read more